Skip to main content

Posts

Showing posts from March, 2018

4 essential things to do before buying furniture

Want to buy new furniture? Unable to understand how to choose what to choose from these enormous types, qualities, and prices? No worries guys, we are here to help. Just follow these instructions and you are good to go. Set your budget This is the first step and the wise one too. Discuss with your family what you want to buy for your home. It’s not that you are buying it every day. So, take the decision slowly and unitedly. You should buy your desired furniture product according to your budget. If you earn big, then go for big. If you earn less, then go for moderate. Not only that, it will help you to select your favorite furniture. If you do not set budget, you will be in a maze. Research Product types Secondly, you should research the furniture product you want to buy. Assume, you want to buy Sofa set. Now decide, what type of Sofa you want to buy. A wooden one? A Cain product? A wooden board or Malaysian one? Or a steel grade Sofa? Once you select t

মাশরাফি বিন মর্তুজা: বাংলাদেশের আবেগ

তিনি দেশ সেরা বোলার কিনা তা বিতর্কের বিষয় । ব্যাটিংয়ের মূল স্তম্ভও তিনি নন। তিনি শুধু বল করার সময় বল করেন। মাঝে মাঝে দু একটা উইকেট পান। কখনো রান কম দেন, কখনও বা বেশি। ব্যাটেও মাঝে মাঝে দু একটা ছক্কা দেখা যায়। কি এমন করেন তিনি! দলে তার প্রয়োজনটাই বা কি? তিনি না থাকলে এমনকি ক্ষতি দেশের ক্রিকেটের? মাশরাফি সমোলচদের এ প্রশ্নগুলো থাকতেই পারে। কিন্তু তবুও তিনি বাংলাদেশের কোটি মানুষের ভালোবাসার, আবেগের বস্তু! ইনজুরিকে সাথে নিয়ে চলেন তিনি। পড়ে যান আবার উঠে দাঁড়ান। টিমের সদস্যদের সাথে করে নিয়ে চলেন তিনি। সবাইকে সাথে নিয়ে দাঁড়ান, বিপদের ঢাল হয়ে দাঁড়ান। টিমমেটের ব্যথায় কাঁদেন তিনি। আর তার ব্যথায় কাঁদেন সবাই। তাকে ভালোবেসে প্রেমিকরা ডাকে ‘ম্যাশ’, ‘বস’ কেউবা ডাকে ‘গুরু’। এতো ভালোবাসা কোথায় পেলেন তিনি? কি এমন তার জাদু? কেন মাশরাফি বলতে পাগল বাংলাদেশের সব ক্রিকেট ভক্তরা? আর তিনিই বা কেন পাগল তার ভক্তদের? পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বেশ অনেক ক্রিকেটারকেই পেয়েছে তাদের অধিনায়ক হিসেবে। কিন্তু অধিনায়কের জন্য তার টিমমেট থেকে শুরু করে সারা দেশব্যাপী এমন ভালোবাসা বোধহয় আর কেউ পা

হাসান হাফিজের কথায় মালয়শিয়ার জীবন, ঈদ ও রমজান

হাফেজ হাসান হাফিজ। কর্মের সন্ধানে ২০০৭ সালে সরকারিভাবে মালয়শিয়ায় আসেন। সে হিসেবে মালয়শিয়াতে তার অনেকগুলো ঈদ ও রমজান কাটানো হয়েছে। বর্তমানে সেখানকার একটি জামে মসজিদে ইমামের দায়িত্ব পালন করছেন। সেখানে বিয়েও করেছেন এবং তিনি দুই পুত্র সন্তানের জনক। প্রথম জীবনের কিছু কষ্টের স্মৃতি, এখনকার দিনকাল ও মালয়শিয়ার লোকজন সম্পর্কে পর্যবেক্ষণ সবকিছু মিলিয়েই তিনি বিডি ইয়ুথের পাঠকদের জন্য তার কথা বলার চেষ্টা করেছেন। চলুন শুনে আসি তার মুখ থেকেই। প্রথম ঈদের স্মৃতি এবং বাংলাদেশের মর্ম বোঝা ২০০৭ সালে মালয়শিয়ায় কাজের সন্ধানে আসা। প্রথমে এসে কাঠ এবং গ্লাস সম্পর্কিত কাজ পাই । কিন্তু আমার ইচ্ছা ছিল মসজিদে খেদমত করার। তখন থেকেই খোঁজ রাখতাম যে মসজিদে কোন খেদমতের সুযোগ পাওয়া যায় কিনা। কিছুদিন পরে সে সুযোগ এসে গেলো। একটি পাঞ্জেগানা (যেখানে শুধু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ানো হয়, জুমআর নামাজ নয়) মসজিদে ইমামতির দায়িত্ব পাওয়া গেলো। সে মসজিদে অন্য জামে মসজিদের মুসল্লিরাও নামাজ পড়তে আসতো। পরে তারা আমাকে পছন্দ করে জামে মসজিদে নিয়ে গেলো। ২০১০ সাল থেকে সে মসজিদের দায়িত্বেই আছি। জীবনের প্রথম ঈদ কর

ড. তৌফিক হাসান- ক্যামব্রিজের বাংলাদেশ

“ তুমি কোন দেশি ?” ‘ আমি বাংলাদেশি ’ । “ ও , ড . ইউনুস এর দেশ । খুব ভাল । ” কিছু বোঝা গেল ? বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র । তারপরেও বাংলাদেশের পরিচয় এর সন্তান দিয়ে । ক্রিকেট বিশ্বে বাংলাদেশের অপর নাম সাকিব আল হাসান । ঠিক তেমনই ক্যামব্রিজ ইউনিভার্টিতে বাংলাদেশ মানে ড . তৌফিক হাসান ।   নাম শোনেননি নিশ্চয়ই !!! না শোনারই কথা , এ ধরনের মানুষদের কথা আমাদের মিডিয়ায় যে আসেনা । কিন্তু তারাই আমাদের মিডিয়া হয়ে দেশের নামকে ছড়িয়ে চলেছেন প্রতিনিয়ত । ওয়েবে হিট হচ্ছে বাংলাদেশ !! ড . তৌফিক হাসান । ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের ইলেকট্রনিক ম্যাটারিয়াল এন্ড ডিভাইস বিষয়ের একজন লেকচারার । এ ডিপার্টমেন্টেরই একটি অংশ ‘ গ্রাফিন সেন্টার ’ । সেখানে তিনি মাস্টার অফ রিসার্চ প্রোগ্রামের পরিচালক । এবং ডকটোরাল ট্রেইনিং সেন্টারে টিচিং এন্ড ট্রেইনিং সেকশনের সহকারি পরিচালক ।   এছাড়াও এ সেন্টারের ন্যানো ম্যাটেরিয়ালস এন্ড স্পেকট্রোসকপি গ্রুপে ‘ রয়্যাল একাডেমি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং ’